Saturday, 5 March 2016
How To Maintain A Healthy
রোগবালাই থাকুক আর না থাকুক, রসনা তৃপ্তির সময় খাবার খানিকটা বাছাই করা উচিত। কিন্তু খাদ্যনিয়ন্ত্রণ বা ডায়েটিংয়ের কথা বলা হলে অনেকে ভাবেন সব খাবার বন্ধ হয়ে গেল! ব্যাপারটা মোটেও তা নয়। জেনে নিন সব ধরনের রসনা তৃপ্তি করেও কীভাবে খাদ্য নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
১. খাবারের প্লেটে শাক-সবজি, তাজা সালাদ থাকবে অন্তত দুই-তৃতীয়াংশ, বাকিটার মধ্যে অর্ধেকের বেশি শর্করা, যেমন ভাত বা রুটি। এক-তৃতীয়াংশেরও কম প্রাণিজ আমিষ।
২. বাড়িতে তৈরি খাবার বেছে নিন বেশির ভাগ সময়।
৩. মাংসের চর্বি, মুরগির চামড়া বর্জ্য ভেবে ফেলে দিন। স্বাভাবিক তাপমাত্রায় জমাট থাকে এমন চর্বি যেমন ঘি, মাখন ও মার্জারিনকে বিদায় দিন।
৪. দৈনিক সাড়ে পাঁচ আউন্স আমিষ দরকার হয় শরীরে। এক-চতুর্থাংশ কাপ বীজ (বীন) আর আধা আউন্স পরিমাণ বাদাম, সঙ্গে একটা ডিম—ব্যস এইটুকুই এক আউন্স মাংসের সমপরিমাণ আমিষ ধারণ করে। তাহলে আর রোজ মাংস নয়।
৫. মূল খাবার গ্রহণের মাঝের সময়ের ফাঁকটুকু পূরণ করুন ফলমূল বা কম ক্যালরির নাশতা যেমন মুড়ি বা বাদাম দিয়ে। এতে খিদেও মিটবে, রসনাও তৃপ্ত হবে।
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment